প্রাণীর দখলে বিশ্বের যে ১০ অঞ্চল (পর্ব-১)
সিলের দ্বীপ, দক্ষিণ আফ্রিকা
দক্ষিণ আফ্রিকার ফলস বে’র পাথুরে ক্ষুদ্র দ্বীপের বাসিন্দা প্রায় ৬০ হাজার কেপ ফার সিল। এই দ্বীপে পা রাখার পর মিছিলবদ্ধ সিলের সম্ভাষণই পরিষ্কার করে দেবে কেন এটিকে সিলের দ্বীপ বলা হচ্ছে। এলাকায় সিলেরা প্রাধান্য বিস্তার করেছে। তাদের প্রতিবেশী ও বন্ধু হয়ে রয়েছে অল্পসংখ্যক কেল্প শঙ্খচিল, পানকৌড়ি ও পেঙ্গুইন। সৈকতে দেখা পাওয়া যাবে তিমি ও ডলফিনেরও। ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চে সিলের মহল্লায় অতিথি হিসেবে আসে ব্রোঞ্জ তিমি শিকারী হাঙর।
বানর দ্বীপ, লাইবেরিয়া
লাইবেরিয়ার মনরোভিয়ার এ দ্বীপটি পশ্চিম আফ্রিকার শিম্পাঞ্জি দ্বীপ বলে পরিচিত। এখানে ৬০ এর বেশি শিম্পাঞ্জির বসতি। এখানকার শিম্পাঞ্জিরা আগে দ্য লাইবেরিয়ান ইনস্টিটিউট অব বায়োমেডিক্যাল রিসার্চের ল্যাব গবেষণার অন্তর্ভুক্ত ছিলো। কিন্তু এখন এরা সবাই সংক্রমিত। শিম্পাঞ্জি অধ্যুষিত এলাকায় যে কেউ পা রাখতে পারবে না। কারণ শিম্পাঞ্জিরা পরিচিত কেয়ারটেকার ছাড়া অন্য কাউকে প্রবেশাধিকার দেয় না!
বিড়াল দ্বীপ, জাপান
বিড়ালপ্রেমীদের জন্য পারফেক্ট জায়গা! জাপানের ক্যাট প্যারাডাইস তাশিরোজিমা অবস্থিত পশ্চিম আজিশিমারওশিকা পেনিনসুলাতে। এখানে মানুষের বসতিও রয়েছে। কিন্তু সমানতালে বিড়ালরাও সমাজ গড়ে ফেলেছে। ওহ, আরেকটি কথা, এ এলাকায় কুকুরের প্রবেশ নিষেধ। বিড়াল পর্যটনের পাশাপাশি তাশিরোজিমা মাছধরা ও অাতিথেয়তার দিক থেকেও পিছিয়ে নেই।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
No comments:
Post a Comment