A collection of Rare unseen historical photos and informations
This blogsite will help you to see rare, unseen and historical photos which you never seen before. Besides you can know many unknown informations.It will help you to increase your knowledge.I am sure I will not disappointed you.
ঢাকা: স্কুলে যাওয়া-আসার সময় বাস পেতে যে কী কষ্ট! তাই
না? স্বাভাবিকভাবেই বোরিং লাগে। কিন্তু জানো, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এমন
কিছু চমৎকার বাসস্টপেজ রয়েছে যেখানে বসে বাসের অপেক্ষা করতে একটুও বিরক্তি
লাগবে না। কখনও মনে হতে পারে আরেকটু বসি! তবে চলো দেখে নিই সেসব ক্রিয়েটিভ
বাসস্টপগুলো-
এয়ার কন্ডিশনড বাসস্টপেজ
দুবাইয়ের এ বাসস্টপেজটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। দুবাই হচ্ছে পৃথিবীর প্রথম শহর যেখানে ২০০৮ সালে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাসস্টপেজ চালু হয়।
কুরিতিবা বাসস্টপেজ
ব্রাজিলের কুরিতিবার আধুনিক গণপরিবহন বাসস্টপেজ।
স্ট্রবেরি বাসস্টপেজ
এমন একটা মিষ্টি বাসস্টপেজ ছেড়ে কী উঠতে ইচ্ছে করবে বলো? ইয়াম্মি স্ট্রবেরি
বাসস্টপটি জাপানের নাগাসাকির ইশায়া সিটিতে অবস্থিত। ১৯৯০ সালের ট্রাভেল
এক্সপোর জন্য এখানে মোট ১৬টি বিচিত্র বাসস্টপেজ নির্মাণ করা হয়। এটি তার
মধ্যেই একটি।
হ্যামোক বাসস্টপেজ
গাছপাতা আর নীল জল। কানাডার ভ্যানকুভারের এমন নীলচে-সবুজ শীতল বাসস্টপে
দাঁড়ানো মাত্রই সারাদিনের সব ক্লান্তি ছুটে পালাবে। ওহ, দাঁড়িয়ে কেন বসো না
প্লিজ, একটু দোল খাও!
মরক্কান স্টাইল বাসস্টপেজ
এমন বাসস্টপেজে বসে বাড়ি যাওয়ার কথা ভুলেও যেতে পারো। কারণ বাসস্টপটাই বাড়ির দাওয়ার মতো। এর অবস্থান ইংল্যান্ডের কর্নওয়ালে।
ওয়াটারমেলন বাসস্টপেজ
বাস দেরি করছে? ক্ষতি নেই, তরমুজের খোলে ঢুকে পড়ো! তরমুজের খোলের মতো বাসস্টপটি জাপানের ইশায়াতে অবস্থিত।
স্কুলবাস বাসস্টপ
যক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ায় অবস্থিত স্কুলবাস বাসস্টপেজটি তিনটি পুরনো বাস দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।
সুইং বাস বাসস্টপেজ
বাসস্টপেজেই একটু খেয়ে নিলে মন্দ কি! লন্ডনের এ বাসস্টপেজে দোলনায় দুলতে
দুলতে বাসের অপেক্ষা করেন যাত্রীরা। ২০০৮ সালের গ্রীষ্মে শহুরে আর্টিস্ট
ব্রুনো টেইলর লন্ডনের বেশ কয়েকটি বাসস্টপেজে দোলনার ব্যবস্থা করেন।
শেফিল্ড বাসস্টপেজ
কার্বন দূষণ বাড়ছে? বাতাসে অক্সিজেন ছড়াতে ইংল্যান্ডের শেফিল্ডের এ বাসস্টপেজটির ছাদে ঘাসের বিছানা পাতা হয়েছে।
এলইডি বাসস্টপেজ
স্মার্ট মোবিলিটিস প্রোজেক্টের অংশবিশেষ এটি। ২০০৮ সালে প্যারিসে এ
বাসস্টপেজটি স্থাপন করা হয়। ভেতরে অপেক্ষারত যাত্রীরা টাচ স্ক্রিন
ইন্টারফেসে ব্যস্ত তখন পথচারীরা পেছনের ছয় ফুট কাস্টম এলইডি ডিসপ্লেতে
মগ্ন। তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।
আমরা দিনে কাজ করি আর রাতে ঘুমাই। নিশাচর প্রাণী ছাড়া প্রায় সব প্রাণীই এ
রুটিন মেনে চলে। কিন্তু ২৪ ঘণ্টার ৮০ শতাংশ ঘুম কেন রাতেই ঘুমাই আমরা?
ভেবে দেখেছো কখনও?
রাতে ঘুমানোর সঙ্গে আমাদের দৈহিক তিনটি প্রক্রিয়া জড়িত। প্রথমত,
বায়োলজিক্যাল ক্লক। আমাদের দেহঘড়ি ২৪-২৫ ঘণ্টার একটি রুটিন মেনে চলে। এই
সময়টা আলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত। এটিই আমাদের সংকেত দেয় রাত, দিন, অন্ধকার ও আলো
সম্পর্কে। দেহঘড়ি অনুযায়ী আমাদের মস্তিষ্ক ঘুম আর জেগে ওঠার সময় নির্ধারণ
করে।
দ্বিতীয় প্রক্রিয়া হয় চোখের মাধ্যমে। অামাদের চোখ দিন রাতের তফাত টের পায় ও
পরিবেশ বোঝে। এবার এসো আসল কথায়। ঘুম ও জেগে ওঠার ব্যাপারটা মূলত
নিয়ন্ত্রণ করে মেলাটোনিন নামের একটি হরমোন। যার নিঃসরণ আলোর উপস্থিতিতে
বাধাপ্রাপ্ত হয়। আলোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উৎস হচ্ছে সূর্য। এ আলোয়
মেলাটোনিন সঠিকভাবে নিঃসৃত হতে পারে না। ফলে আলোর তীব্রতা যখন থাকে না বা
আলোর অনুপস্থিতিতে এ হরমোন পর্যাপ্ত পরিমাণে নিঃসৃত হতে পারে। এতে ওই সময়
আমাদের বডি রিল্যাক্স মোডে অবস্থান করে ও ঘুম পায়।
অনেকেই বলতে পারো, দিনেও তো অনেকে খুব ঘুমায়। সেটা কী করে হয়? বলছি,
দেহঘড়ির সময় সংকেত চাইলে বদলে নেওয়া যায়। যদিও এটি সময়সাপেক্ষ। সহজে বলতে
গেলে, একটু খেয়াল করলে দেখবে যেসব ঘরে সূর্যের আলো পৌঁছে না সেখানে বাতি
নেভানো অবস্থায় পুরোপুরি অন্ধকার অনুভূত হয়। তখন চোখ ও হরমোন তাদের কাজে
লেগে পড়ে। আর দেহঘড়ির কথা তো জানলেই।
ঢাকা: বলোতো, পৃথিবীতে কেবল কি মানুষের রাজত্ব?
একেবারেই না! মানুষ ছাড়া আর যেসব প্রাণী রয়েছে তাদেরও ডেরা আছে বৈকি! তাই
বলে বনে-বাদাড়েই যে তাদের দখলদারিত্ব থাকবে একথাও ভুল। পৃথিবীর এমন অনেক
স্থান রয়েছে যার পুরো মহল্লাই চলছে এদের কথায়। বিশ্বের প্রাণীশাসিত ১০টি
অঞ্চল নিয়ে থাকছে তিন পর্বের ধারাবাহিক আয়োজন- সাপের দ্বীপ, ব্রাজিল
ব্রাজিলের তীরবর্তী দ্বীপ Ilha de Queimada Grande। সঙ্গত কারণেই স্থানটিকে
ঝুঁকিপূর্ণ বলা হয়। দ্বীপের প্রতি বর্গমিটারে এক থেকে পাঁচটি সাপের
সাক্ষাৎ পাওয়া যায়। কেবল জীববিজ্ঞানী ছাড়া এখানে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ
করা হয়েছে। এখানে এক স্বতন্ত্র গোছের পিট ভাইপার রয়েছে। প্রায় দুই ফুট
লম্বা ভাইপার একবার কোনো প্রাণীকে কামড়ে দিলে সঙ্গে সঙ্গে মাংস গলে যায়।
খরগোশের দ্বীপ, জাপান
জাপানের হিরোশিমা প্রিফেক্চারে অবস্থিত ওকুনোশিমা ছোট্ট দ্বীপে ছিলো
বিষাক্ত গ্যাস ফ্যাক্টরি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এটি গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা পালন করেছে। সেখানে প্রচুর খরগোশ ছিলো, যাদের ওপর কেমিকেল টেস্ট করা
হতো। ফ্যাক্টরিটি ধ্বংস করে ফেলার পর যেসব খরগোশের ওপর কেমিকেল টেস্ট করা
হয় সেগুলোকে মেরে ফেলা হয়। আর অন্যান্য খরগোশদের ছেড়ে দেওয়া হয় দ্বীপে।
বেঁচে যাওয়া খরগোশরা বংশবিস্তার করে করে স্থানটিকে নিজেদের কলোনি হিসেবে
গড়ে তোলে।
শিয়ালের গাঁ, জাপান
এবার নিশ্চই তোমাদের একবার হলেও জাপান যেতে ইচ্ছে হবে! বিড়াল আর খরগোশেরে
এলাকার পর এবার চলো শিয়ালের গ্রামে। জাও ফক্স ভিলেজ নামে শিয়ালের গ্রামে
থাকে ছয় প্রজাতির শিয়াল। সব মিলিয়ে এখানে শিয়াদের সংখ্যা প্রায় দেড়শো।
জাপানের মিয়াগি প্রিফেক্চারে অবস্থিত এ গ্রামে ঘুরতে এসে দর্শনার্থীরা এদের
কোলে নিতে ও খাওয়াতে পারে। জাপানে শিয়ালকে উর্বরতা, সমৃদ্ধি ও ভাতের দেবী
ইনারি ওকামির বাহক বলে মনে করা হয়।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
ঢাকা: বলোতো, পৃথিবীতে কেবল কি মানুষের রাজত্ব?
একেবারেই না! মানুষ ছাড়া আর যেসব প্রাণী রয়েছে তাদেরও ডেরা আছে বৈকি! তাই
বলে বনে-বাদাড়েই যে তাদের দখলদারিত্ব থাকবে একথাও ভুল। পৃথিবীর এমন অনেক
স্থান রয়েছে যার পুরো মহল্লাই চলছে এদের কথায়। বিশ্বের প্রাণীশাসিত ১০টি
অঞ্চল নিয়ে থাকছে তিন পর্বের ধারাবাহিক আয়োজন- সিলের দ্বীপ, দক্ষিণ আফ্রিকা
দক্ষিণ আফ্রিকার ফলস বে’র পাথুরে ক্ষুদ্র দ্বীপের বাসিন্দা প্রায় ৬০ হাজার
কেপ ফার সিল। এই দ্বীপে পা রাখার পর মিছিলবদ্ধ সিলের সম্ভাষণই পরিষ্কার করে
দেবে কেন এটিকে সিলের দ্বীপ বলা হচ্ছে। এলাকায় সিলেরা প্রাধান্য বিস্তার
করেছে। তাদের প্রতিবেশী ও বন্ধু হয়ে রয়েছে অল্পসংখ্যক কেল্প শঙ্খচিল,
পানকৌড়ি ও পেঙ্গুইন। সৈকতে দেখা পাওয়া যাবে তিমি ও ডলফিনেরও। ফেব্রুয়ারি
থেকে মার্চে সিলের মহল্লায় অতিথি হিসেবে আসে ব্রোঞ্জ তিমি শিকারী হাঙর।
বানর দ্বীপ, লাইবেরিয়া
লাইবেরিয়ার মনরোভিয়ার এ দ্বীপটি পশ্চিম আফ্রিকার শিম্পাঞ্জি দ্বীপ বলে
পরিচিত। এখানে ৬০ এর বেশি শিম্পাঞ্জির বসতি। এখানকার শিম্পাঞ্জিরা আগে দ্য
লাইবেরিয়ান ইনস্টিটিউট অব বায়োমেডিক্যাল রিসার্চের ল্যাব গবেষণার
অন্তর্ভুক্ত ছিলো। কিন্তু এখন এরা সবাই সংক্রমিত। শিম্পাঞ্জি অধ্যুষিত
এলাকায় যে কেউ পা রাখতে পারবে না। কারণ শিম্পাঞ্জিরা পরিচিত কেয়ারটেকার
ছাড়া অন্য কাউকে প্রবেশাধিকার দেয় না!
বিড়াল দ্বীপ, জাপান
বিড়ালপ্রেমীদের জন্য পারফেক্ট জায়গা! জাপানের ক্যাট প্যারাডাইস
তাশিরোজিমা অবস্থিত পশ্চিম আজিশিমারওশিকা পেনিনসুলাতে। এখানে মানুষের বসতিও
রয়েছে। কিন্তু সমানতালে বিড়ালরাও সমাজ গড়ে ফেলেছে। ওহ, আরেকটি কথা, এ
এলাকায় কুকুরের প্রবেশ নিষেধ। বিড়াল পর্যটনের পাশাপাশি তাশিরোজিমা মাছধরা ও
অাতিথেয়তার দিক থেকেও পিছিয়ে নেই।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
ভুতের সিনেমা দেখার
সময় শরীরটা কেমন শিউরে ওঠে খেয়াল করেছো? ভয় লাগলে শরীরের লোম সব খাড়া হয়ে
যায়। শুধু ভয় না, স্নান করার সময়, শীত লাগলে, কান্না করলেও আমাদের শরীরের
লোম খাড়া হয়ে যায়। মানে প্রচণ্ড আবেগের পরিস্থিতিতে লোমকূপ ফুলে উঠে এবং
লোম খাড়া হয়। কিন্তু এটি কেন হয় জানো?
ত্বকের ক্ষুদ্র মাংসপেশির সংকোচন প্রতিটি
চুলকে সংযুক্ত করে। প্রতিটি সংকুচিত মাংসপেশি ত্বকের উপরিভাগে একটি অগভীর
নিম্নচাপ সৃষ্টি করে; যার ফলে ওই অঞ্চল উদ্দীপ্ত হয়। মাংসপেশির এই সংকোচনের
ফলেই ঠাণ্ডা লাগলে লোম খাড়া হয়ে যায়।
পুরু লোমওয়ালা প্রাণীদের ক্ষেত্রে খাড়া হয়ে
যাওয়া লোম বাতাস নিরোধক হিসেবে কাজ করে। খাড়া পুরু লোম তাদের শরীরের
তাপমাত্রা নির্দিষ্ট পরিমাণে বজায় রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু মানুষের
ক্ষেত্রে এটি হয় না। কারণ আমাদের লোম এতোটা পুরু নয়।
এবার আসল কথায় ফেরা যাক, বিভিন্ন আবেগের
অবস্থার কথা বলছিলাম; বিভিন্ন আবেগ বা অভিজ্ঞতার পুনরাবৃত্তির সম্মুখীন হলে
অবচেতভাবে স্ট্রেস হরিমোন নিঃসৃত হয় যার নাম বৃক্করস। এটি কেবলমাত্র
ত্বকের পেশিকেই সংকুচিত করে না অন্যান্য শরীবৃত্তীয় প্রতিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ
করে।
ঠাণ্ডা লাগলে, ভয় পেলে বা শক্তিশালী আবেগের
অবস্থার মুখোমুখি হলে বৃক্করস নিঃসৃত হয়। বৃক্করসের প্রতিক্রিয়া হচ্ছে- লোম
খাড়া হয়ে যাওয়া, চোখের জল, ঘাম, উচ্চ রক্তচাপ, হৃৎপিণ্ডের গতি বেড়ে যাওয়া
ইত্যাদি।
ঢাকা: ইয়াম্মি খাবার আইসক্রিম। আচ্ছা মুখরোচক এ
খাবারটি কী করে আবিষ্কার হলো তা কি কেউ জানো? আইসক্রিম আবিষ্কারের ইতিহাস
খুঁজতে গেলে ফিরে যেতে হবে খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দীতে। যদিও আইসক্রিম
আবিষ্কারের নির্দিষ্ট কোনো তারিখ বা নির্দিষ্ট আবিষ্কারকের নাম নেই। কারণ
এটি একবারে আবিষ্কার হয়নি।
আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট ফুলের মধুতে বরফ দিয়ে খেতে ভালোবাসতেন। এদিকে
বাইবেলের রেফারেন্সে রয়েছে, রাজা সোলায়মান ফসল কাটার মৌসুমে বরফ পানীয় খেতে
ভালোবাসতেন। আবার রোমান সাম্রাজ্যের সময়কালে নিরো ক্লডিয়াস সিজার (৫৪-৮৬
খ্রিস্টাব্দে) ঘন ঘন তুষার পর্বতে লোক পাঠাতেন। পরে তাদের আনা সেই বরফ ফল ও
ফলের রসের সঙ্গে পরিবেশন করা হতো। ধারণা করা হয় আইসক্রিম রেসিপির সূত্র
এগুলোই।
এর এক হাজার বছর পর, মার্কো পোলো সুদূর প্রাচ্য থেকে ইতালিতে ফিরে আসেন। সঙ্গে নিয়ে আসেন একটি রেসিপি। যা এখনকার শরবতের মতো।
ইতিহাসবিদরা জানান, এই রেসিপিই ১৬ শতাব্দীতে আইসক্রিম হিসেবে পরিচিতি পায়।
ইংল্যান্ড সম্ভবত ওই সময়ে বা তারও আগে আইসক্রিম আবিষ্কার করে। এরপর ১৭
শতাব্দীতে রাজা প্রথম চার্লসের টেবিলে রোজই দেখা যেতো ক্রিম আইস নামক একটি
খাবার। ইতালিয়ান ক্যাথরিন ডে মেডিচি রাজা দ্বিতীয় হেনরিকে বিয়ে করার পর
ফ্রান্সেও প্রায় একই টাইপের একটি ফ্রোজেন ডেজার্ট উপস্থাপিত হয়। সময়টা ১৫৫৩
সাল।
তবে ১৬৬০ সালের আগে আইসক্রিম সাধারণ মানুষের কাছে সহজলভ্য ছিলো না। এরপর
প্যারিসের প্রথম ক্যাফে ‘ক্যাফে প্রকোপ’ দুধ, ক্রিম, মাখন ও ডিমের
সংমিশ্রণে একটি রেসিপি উপস্থাপন করে।
আমেরিকায় আইসক্রিমের প্রথম সংস্করণ আসে ১৭৪৪ সালে। নিউইয়র্কে আইসক্রিমের
প্রথম বিজ্ঞাপন দেওয়া হয় ১৭৭৭ সালের ১২ মে। তখন কনফেকশনার ফিলিপ লানজি
ঘোষণা দেন, এটি প্রায় সবদিন শহরে পাওয়া যাবে।
নিউইয়র্কের চ্যাথাম স্ট্রিটের এক ব্যবসায়ী হিসাব করেছিলেন, প্রেসিডেন্ট
জর্জ ওয়াশিংটন ১৭৯০ সালের গ্রীষ্মে আইসক্রিমের পেছনে প্রায় দুইশো ডলার খরচ
করেছেন।
আঠারোশো শতক পর্যন্ত আইসক্রিম ছিলো অভিজাত শ্রেণীর প্রিয় ডেজার্ট। ওই শতকের
আশেপাশে উৎপাদিত আইসক্রিম শিগগির একটি শিল্প হয়ে ওঠে। প্রযুক্তির উন্নয়নের
পর অন্যান্য আমেরিকান ইন্ডাস্ট্রির মতো আইসক্রিম ইন্ডাস্ট্রিতেও উৎপাদন
উর্ধ্বগতিতে চলতে থাকে।
উনবিংশ শতাব্দীর শেষে আইসক্রিমের সহজলভ্যতা তুঙ্গে চলে যায়। দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্ধের সময় যোদ্ধাদের কাছে আইসক্রিম একটি ভোজ্য মনোবলের প্রতীক হয়ে
ওঠে। ১৯৪৫ সালে পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের নাবিকদের জন্য প্রথম ভাসমান
আইসকিম পার্লার তৈরি হয়। যুদ্ধ শেষে দুগ্ধজাত পণ্যের রেশন প্রত্যাহার করা
হয় ও আমেরিকানরা আইসক্রিম দিয়ে বিজয় উদযাপন করে।
১৯৪০ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে আইসক্রিম উৎপাদন প্রায় একই হারে
অব্যাহত ছিলো। বিভিন্ন সুপার মার্কেট ও আইসক্রিম পার্লারে আইসক্রিম বিক্রি
হতে শুরু হলো। আস্তে আস্তে মিষ্টি ডেজার্টের চাহিদা বাড়তে থাকে। যুক্ত হয়
বিভিন্ন ফ্লেভার ও লুক।
বর্তমানে আইসক্রিম অত্যন্ত সহজলভ্য একটি খাবার। বিভিন্ন স্বাদের বিভিন্ন ধরনের আইসক্রিম রাজত্ব করছে বিশ্বব্যাপী।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
20 Interesting Facts You Didn’t Know About The Taj Mahal
We know that the Taj Mahal is one of the seven wonders of the world. We know who built it and for whom. We know it is the pride of our nation, India. We know a lot about it. But we don't know a lot of things about it.
Let's look at some of them:
1. There is a small hole on the ceiling of the main hall perpendicularly above the tombstone of Mumtaz Mahal .
According to stories it is the work of an artisan who decided to sabotage Shah Jehan 's dream of creating a masterpiece after he came to know about his decision to amputate all the artisan's arms. So the Taj is not as flawless as we would like to think it is.
2. The ASI had to conceal the Taj during WW-II with a huge scaffold to misguide bombers.
One of the most majestic man-made creations, the Taj was covered with a huge scaffold in the 20th Century so that it looked like a stockpile of bamboo to bombers. Then d uring the India- Pakistan war in 1971, and after 9/11, it was protected by camouflaging it with a green cloth.
3. Ever wondered what was Shah Jehan's first reaction on beholding the great Taj?
"Should guilty seek asylum here,Like one pardoned, he becomes free from sin.Should a sinner make his way to this mansion,All his past sins are to be washed away.The sight of this mansion creates sorrowing sighs;And the sun and the moon shed tears from their eyes.In this world this edifice has been made;To display thereby the creator's glory."
4. The story of the arms of all artisans being amputated by is probably a myth because the architect worked on other projects.
The architect who lead the team of architects to build the Taj mahal laid the foundation of the Red fort too. Ustad Ahmed Lahauri, was probably the leader of the architect's team. Seeing that Shah Jehan commissioned him to work on a project after Taj means he was clearly using both his arms!
5. The minarets were built tilting outwards to protect the Taj from calamities like earthquakes.
If you observe carefully, you'll find that the four minarets are tilting outwards. Thi s was done so that in the event of a natural disaster, like earthquake, the minars won't fall on the main ' gumbad ' or Dome, thereby ensuring the safety of the Tomb.
6. A temple was built for the conman Natwarlal, who sold the Taj Mahal repeatedly.
Natwarlal who repeatedly sold the Taj Mahal , has a temple on his name. The people of his native village Bangra in Bihar decided to put up a statue of him as his monument, at the place, where his house once stood.
7. The foundation of Taj Mahal would have eroded years ago if Yamuna wasn't there.
Taj's foundation is made of timber which is not supposed to be long lasting. T he wood should weaken overtime and crumble owing to rot and ruin, but that did not happen because the wood is kept strong and moist by the Yamuna river.
8. The interior of Taj is capable of blinding any goblin with its grand inlay work.
28 kinds of rare, semi precious and precious stones were used for inlay work in the Taj Mahal . They were sourced from Sri Lanka, Tibet, China and of course several places in India. During the British rule, the monument was violated several times because of these stones and it was only in the late nineteenth century that restoration work was taken over.
10. How expensive was it for Shah Jehan to build the Taj exactly?
Shah Jehan spent about 32 million rupees during the years 1632-1653 on this great architectural venture. Today that amount would be close to 1,062,834,098 USD.
11. The fountains have a special feature to ensure uniform water pressure in the fountains.
To ensure uniform and undiminished water pressure in the fountains, the fountain pipes were not connected directly with the copper pipes feeding them. Instead a copper pot was provided under each fountain pipe so that the water first fills the pot and then only rises at the same time in the fountains. The pressure in the pots is maintained and so in the fountains.
14. Shah Jehan wanted to build another Taj Mahal , a black Taj Mahal .
Emperor Shah Jehan is widely believed to have desired a mausoleum for himself similar to that of the one he had built in memory of his wife, Mumtaz Mahal . The writings of the European traveller, Tavernier mention that Shah Jehan began to build his own tomb on the other side of the river but could not complete it as he was deposed by his own son Aurangzeb .
The plinth of the tomb is 2'10" on an average but varies all around. T his convexity has deliberately been given to the plinth in the center of each arch. The architect fully anticipated the apparent size which a finial would present from such a great height. If this wasn't the way then the building would have appeared as if it were falling down.
18. Shah Jehan's daughter Jahanara Begum refused a grand burial like the Taj .
She said:
Allah is the Living, the Sustaining. Let no one cover my grave except with greenery, For this very grass suffices as a tomb cover for the poor. The mortal simplistic Princess Jahanara, Disciple of the Khwaja Moin-ud-Din Chishti, Daughter of Shah Jahan the Conqueror May Allah illuminate his proof.
Source: Times city
19. An American Grammy Award-winning artist named himself Taj mahal.
Henry Saint Clair Fredericks, who uses the stage name Taj Mahal, is an American Grammy Award-winning Blues musician.